১। মহান আল্লাহ্ বলেছেন, আমার বান্দাদেরকে বিকলাঙ্গ করো না।” ইমাম আহমদ আলোচ্য হাদীসখানা বর্ণনা করেছেন।
২। মহান আল্লাহ্ বলেন, “প্রথম বার তোমার জন্য জায়েয, কিন্তু দ্বিতীয়বার তাকানোর পরিণাম কি হবে ?” আবু শায়খ আলোচ্য হাদীসখানা বর্ণনা করেছেন ।
৩। মহান ও পরাক্রমশালী আল্লাহ্ বলেন, “হে আদম সন্তান! তোমার চক্ষু যদি আমি যা হারাম করেছি তার কতক কাজ দেখার জন্য যুদ্ধ করে, তবে আমি তোমাকে দুটি ঢাকনা দ্বারা তার বিরুদ্ধে সাহায্য করব। অতএব, সেগুলো দ্বারা তাকে আবদ্ধ কর (ঐ নিষিদ্ধ বস্তু দেখতে বারণ কর) । আর যদি তোমার জিহŸা, আমি যা হারাম করেছি তার কতক বস্তুর স্বাদ নেওয়ার জন্য তোমার সাথে ঝগড়াÑবিবাদ করে, তবে আমি তোমাকে দুটি ঢাকনা দ্বারা তার বিরুদ্ধে সাহায্য করব। অতএব, তার সাহায্যে তাকে আবদ্ধ কর। আর যদি তোমার লজ্জাস্থান তোমার সাথে ঝগড়াÑবিবাদ করে, তবে আমি তোমাকে দুটি আবরণ দ্বারা সাহায্য করব। সেগুলোকে তার উপরে চাপিয়ে দাও।” দায়লামী আবু হুরায়রা (রা)Ñএর সূত্রে আলোচ্য হাদীসখানা বর্ণনা করেছেন।
৪। কিয়মতের দিন আল্লাহ্ তা‘আলা শরাবখোরের দেখা পাবেন । যখন আল্লাহ্ তার সাক্ষাত পাবেন, তখন সে নেশাগ্রস্থ থাকবে। আল্লাহ্ তা‘আলা বলবেন, “তোমার জন্য আক্ষেপ! তুমি কি পান করেছিলে ?” জবাবে সে বলবে, “শরাব পান করেছিলাম।” আল্লাহ্ বলবেন, “আমি কি তোমার জন্য হারাম করেনি ?” সে বলবে, “হ্যাঁ” অতঃপর তাকে দোযখে নিয়ে যাওয়ার আদেশ দেওয়া হবে। আবদুর রাায্যাক আলোচ্য হাদীসখানা হযরত হাসান বসরীর সূত্রে মুরসালরূপে রেওয়ায়েত করেছেন।
Leave a Reply